Pages

Thursday, December 18, 2014

Where is he?



Where is he...
in whose name people put their faith and life,
in whose name both saints and demons come alive,
in whose name men are divided from men,
in whose name blood flows faster than water,
in whose name children are baptised or butchered,

No matter the name, no matter the face,
Under his almighty gaze,
Innocent suffer, flourishes hate,
The search goes on...
Long live his grace!

Thursday, October 2, 2014

সেই রাত - (That Night)

Throwback Thursday... This story I had written as a high-school student almost 17 years back in October of 1997 for my school magazine. The story was meant as an homage to the people who died in the 'Upahaar Cinema Fire' at Green Park, New Delhi on Friday, 13 June 1997. 



উঃ ! এই শীতের রাতেও ঘেমে-ঘেমে সব জামা কাপড় ভিজে গেল। আর হবে নাই বা কেন, পুলিশের তাড়ায়ে যে সেই ঘন্টা খানেক থেকে গলি-গলি দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছি। চার দিন আগে শেঠ ধনিরামকে খুন করে বেশ কিছু  টাকা আর গয়নাগাটি নিয়ে পালালাম। সেই থেকে পুলিশের ভয়ে নিজের একটা গুপ্ত আস্তানায় লুকিয়ে ছিলাম এত দিন। যা খাবার-দাবার সেখানে ছিল সে সব দুদিন পরেই শেষ  গেল। তাই আজ আর না থাকতে পেরে সাহস করে বেরিয়ে গেলাম কিছু খাবার-দাবার কিনতে কম্বল ঢাকা দিয়ে। 

কিন্তু আজ আমার কপালটাই মন্দ। না জানি কি করে যেই দোকানে আমি পাউরুটি ইত্যাদি কিনতে গেছি সেই দোকানেই এক হাবিলদার একটা কুকুর নিয়ে  ঢুকেছে। কুকুরটা আমাকে দেখতেই পুরসরে চেঁচাতে শুরু করে দেয় আর সোজা আমার ওপর ঝাঁপ দেয়। ওর গলার চেনটা হাবিলদারের হাথে থাকার জন্য ও ঠিক আমার ওপের উঠতে পারল না। কিন্তু ওর ঝাপে আমার কবলের একটা কোনা ওর মুখে এসে গেল আর তাতেই সেই কোনটা ধরে এক টান দিল। টান পরতেই কম্বলটা আমার গা থেকে নেমে এলো। আমার আসল চেহারা সবার সামনে আসতেই হাবিলদারটা আমায় কিভাবে যেন চিনে ফেলল। চেনামাত্রই সে দিল তার হুইশিলে ফু আর কুকুরটাকে আমার পিছনে লেলিয়ে দিল। কি আর করব, পরি কি মরি করে পালালাম সেখান থেকে। কুকুরটার থেকে বাঁচতে গিয়ে আমার অবস্তা কাহিল হয়ে গেল। ততক্ষণে আবার বেশ কয়েকটা পুলিশ জীপ্ আমার পিছনে লেগে গিয়েছে। বেশ বুঝতে পারছিলাম সারা শহরের পুলিশ সতর্ক হয়ে গেছে। 

অনেক কষ্টে গলি ঘুপচি দিয়ে পালিয়ে আমি এখানে এই গলিটার কোনে এসে পরে মনে হলো বেছে গেছি। কিন্তু একী, আবার পুলিশ জীপের সাইরেনের আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি যে!!! আরে, ওখানে যে খুব আলো দেখতে পাচ্ছি। ওখানে তো সেই সিনেমা হল-টা আছে না যেটা এই বছর খানেক আগে জ্বলে-পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল। সেই ভয়ংকর অগ্নিকান্ডে অনেকজন মারা গিয়েছিল। তারপর থেকে তো এই হলটা বন্ধ ছিল, কবে আবার ঠিক-ঠাক হয়ে চালু হল। অবশ্য আমি তো মাস দুই শহরের বাইরে ছিলাম আর এখানে এসেই তো এই  ঝন্ঝাটের মধ্যে আটকে পরলাম। হয়ত এই মাঝেই এটা আবার শুরু হয়েছে। এই সব ভাভছি কি হটাথ পুলিশের জীপের শব্দ কানে পড়ল, বুঝলাম ওরা একদম কাছে এসে পড়েছে। এবার বাঁচবার একটাই উপায়, এক সিনেমা হাল্টাতেই ঢুকে পড়ি। 

এখনও লাস্ট শো শুরু হয়ে বেশিক্ষণ হয়েনি। এতক্ষণ কাস্টিং চলছিল। টিকেট কাউন্টারের  লোকটা  ভারী অদ্ভূত লাগলো আমার। একটা কম্বল দিয়ে সারা গা-মাথা পর্যন্ত ঢাকা। সে যখন আমাকে টিকেট-টা দিল তখন অর হাথটার এক ঝলক দেখেই আমার গা গুলিয়ে উঠল। ওর হাথটা এমন ভয়ংকর ভাবে জলে গেছে যে অনেক জায়গায় ভেতরের হাড় পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে। বোধহয় সেই অগ্নিকান্ড তেই ওর এমনি অবস্থা হয়েছে। যাক এখন এই সব চিন্তা না করে ফিল্মটায় মন দি। কিন্তু চাইলেই কি আর মন বসানো যায়। দুদিন ধরে পেটে একটি দানাও পড়েনি আর এর পরেও যে কিছু পড়বে তারও কোনো আশা দেখতে পাচ্ছি না। সবের ওপর আবার সেই পুলিশের ঝন্ঝাট। আরে ওই তো একটা ছেলে ট্রে-তে করে  কি সব খাবারের জিনিস নিয়ে যাচ্ছে। ওকে ডাকি, ওর কাছে যদি কিছু পাওয়া যায়। আরে ভাভতে ভাভতেই দেখি ও চলে যাচ্ছে, তাড়াতাড়ি ধরি ওকে। 

আরে! এ  আমি কি দেখছি... ইন্টার্ভেলের আলো জ্বলে যেতেই, আমি একি দেখছি... এই ছেলেটার গায়ে তো মাংশ বা চামড়া কিছুই নেই। দুই চক্ষু কঠরের মধ্যে একটার থেকে আবার মাংসের দলা মত বেরিয়ে রয়েছে। উফ! কি বিভৎস!

আরে একি ! এই হল-এ কারা বসে আছে, এরা কি মানুষ, না প্রেতাত্মা! 

উঃ! আমি আর এখানে থাকতে পারছিনা, আমায় এক্ষুনি এখান থেকে পালিয়ে যেতে হবে... 

ঐ যে, ওরা নিজেদের সিট ছেড়ে উঠে আসছে আমারি দিকে। এরা যে সবাই জীবন্ত কঙ্কাল। কেউ পুরোপুরি কঙ্কাল, যাদের গায়ে এক ফোঁটা মাংশ বা চামড়ার চিহ্ন নেই, আর অন্যদের গায়ে কথাও-কথাও  লেগে রয়েছে পোড়া মাংশ  আর চামড়ার অবশেষ। কারো আবার চোখের কোটর থেকে বেরিয়ে এসেছে মাংশের দলা, অন্যদের চোখের লেশমাত্রও নেই। 

না, এবার এখান থেকে পালাতেই হবে। কিন্তু আমি পালাবো কোথা দিয়ে? এই হলে স্রেফ একটাই দরজা খোলা রয়েছে আর তারই সামনে রয়েছে বালকনিতে যাবার স্নিরি। আর সেইদিয়ে নেমে আসছে আরো অনেক নরকঙ্কাল। আমার পালাবার রাস্তা বন্ধ সবদিক দিয়ে। ওরা আমায় ঘিরে ফেলেছে চারিদিক দিয়ে। হল-এ ঢোকা মাত্র যে হালকা এক গন্ধ পেয়েছিলাম আবার আমি সেটা চিনতে পেরেছি। খুব চড়া ভাভে আসছে এবার সেই গন্ধ, পোড়া মৃতদেহের গন্ধ! 

উঃ! আমার গা গুলিয়ে বমি আসছে, আমার হটাত বুকে খুব ব্যথা শুরু হয়েছে, মাথা ঝিম-ঝিম উঠছে, আমি টলে-টলে পরে যাচ্ছি...

হাঁ, আমি এখন সেই প্রেতাত্মাদের  সাথে বসেই ফিল্ম দেখছি। আমি আর ওদের ভয় করিনা। ওদের নিয়ে আমার আর কোনো অস্বস্তিও নেই। কারণ...কারণ আমি এখন ওদেরই একজন, আমিও এখন একটি প্রেতাত্মা। 

কাল সকালে হয়ত পুলিশ আবিষ্কার করবে আমার মৃতদেহ। এক সিনেমা হলের ধ্বংশাবশেষের স্নিরিতে। তার পোস্টমর্টেম করলে ওরা জানতে পারবে যে আমার মৃত্যু হয়েছে প্রচন্ড ভয় পেয়ে হার্টফেল কোরে। কিন্তু কেউ জানতে পারবে না যে কি দেখে আমার চোখ এমন ছানাবড়া হয়েছিল মৃত্যুর সময়, কি দেখে এত ভয় পেল একটি দাগী চোর, খুনে! কেউ জানতে পারবে না আমার 'সেই রাতের' সেই ভয়ংকর অভজ্ঞতার কথা।।

Sunday, June 8, 2014

Regret(s)


It was an ordinary weekend for Ravi. Wandering aimlessly in a city he still felt like an alien even after six years. As he boarded one of the last metro-trains, his mobile conked off as usual and he got irritated thinking of being bored for the next 25 minutes sitting idle. The train was empty; no one for him to observe and analyse as he often did to pass time. It was amongst the last trains that ran pretty late in the night, not on a very heavy traffic line and it was a weekend when almost everyone in the city was busy somewhere shedding the fatigue of mind and body off them.

Just as Ravi was readying to sit for the solitary journey home he saw her running down the stairs in a mad hurry to race against time. She jumped off two steps at a time; her hair sticking to her pretty face from sweat due to the effort and a little panic in her big doelike eyes. In a sudden rush of who knows what, Ravi went to the door of the train putting himself between the doors, caught the girl’s hand and pulled her in the train just as the door started closing in. As she stood catching her breath holding the rod beside the seats, he thought of the moment or the fraction of it- quite Bollywoodish, no one might believe it and even he was having hard time believing that such a thing would happen to him; not that he was a dreamer or romantic for that matter. 

The proof of it all came just then as Ravi heard her say thank you for his help. The train had gotten lost in the tunnels at optimum speed and she had started her story at a faster pace without him asking anything. Her voice mesmerizing, her smile captivating and her laugh even more so… She had gone to this movie of the new heartthrob she desperately wanted to see with a couple of her friends and their boyfriends (no mention of her own was a bit satisfying somewhere in Ravi’s mind). She would not normally be allowed to go for a late show had her father been in town. But she needed to get back home asap; her mother was worried for her and if she wasn’t home by the time her Dad called, it would be a havoc when he came back the next day.

Ravi kept listing to her babbling which may or may not have been actually directed towards him, as two more stations passed by they both were yet to oblige any of the empty seats of the metro that are viciously fought for during the busy hours. She was telling about her friends, who had come with their boyfriends on bikes. She was to take an auto from the theater back home only to realize that it was one of those days that the city’s auto drivers were on strike. A couple of them that were there asked some insane amount for a journey of just a few kilometers. She was in no mood to entertain them and be broke all month through. When threatening them with police complaint for refusing to take a female to her destination at late hours did not budge them, she decided to take the metro. Her house was quite close by to the metro station which was just 5 stations away and if she hurried she would catch atleast the last metro home. This brought Ravi to the realization that his good times were soon to be over as one of the next two stoppages will be the last of the most amazing journey he had. But then what more could he hope for, he hadn’t really become a brave knight in the shining armour for battling a metro door for her that she would grace him with her phone number or something. That’s getting a bit too ‘filmy hopeful’ he thought; but then she took out her cellphone. Was it to be a day of fortunate circumstances for Ravi like never before in his otherwise ordinary life? But his hopes were diminished within seconds as she had taken it out only to receive her mother’s call. She assured her mother she was safely on her way back and barely a station away and no she didn’t need her ‘good-for-nothing’ brother to come pick her up at the station; though in the end she accepted that she would take a rickshaw. ‘Sibling rivalry’, Ravi thought amusingly; remembering his own little sister back home.

By the time she had finished with the call the train was languidly entering the station she had been intended for. A thought came to Ravi’s mind- should he offer to accompany her to her home or atleast to the rickshaw stand till she gets a rickshaw. Ravi’s own station was still a couple more ahead but he could himself get a rickshaw afterwards or even walk down the remaining 2-3 kilometers. That won’t be an issue. But will that be a bit too bold to ask her? Surely he intended only for her safety at this late hour, but what if she thought otherwise? Who in there days and times are so helpful without any motive? She might take it as an undue offer of assistance or even think that he was making a move. Maybe it was just that tiny bit of his brain that selfishly wanted to extend this amazing journey little longer by accompanying her or the adrenalin which had settled down by now from the door incident that made him hesitant. He heard her say goodbye to him with another one of her mesmerizing smiles; that he wasn’t sure he would get to see any more. A pang of regret set inside Ravi as the metro door started closing behind her. 

Next morning when Ravi woke up he was almost over it, dismissing the incident almost as if it was just a beautiful dream – half remembered, half forgotten. He picked up the newspaper as per his daily morning ritual. As Ravi turned the paper and started reading the little piece at the bottom, a dreadful regret crept inside him, choking him. If only he had been bold enough in the end, if only he had gone with her, if only he hadn’t been so mesmerized by her that he had lost awareness of his surrounding so much so that he failed to notice the three rowdy drunk boys couple of bogeys behind them, he could’ve given her a fighting chance, he could’ve saved her from being just another number in the ever increasing rape statistics of the city, from being yet another candle at the India Gate, from being just a false name without a face – a face that Ravi was all too familiar with, only what was left of her with him with his regret(s).

होली है।


आओ खेलें होली है
इलेक्शन के मौसम में
राजनैतिक रंगो की खुली पोटली है
ऐक फेंके केसरिया तो दुजे ने पलट झाडू चलाई है
भांग में  मलंग पप्पू भी नाचे
लाल, नीला, पीला, हरा मिलके नये रंगो का गठजोड़ बनाये है!
कीचड़  भी खूब उछल रहा,
मीडिया गुब्बारे भरे है,
जनता को कोई मूरख न समझे,
हाथ उसके वोट की पिचकारी है! 

Aao khele holi hai...
Election k mausam me,
Rajnitik rango ki khuli potli hai...
Ek feke kesaria to duje ne palat jhadoo chalai hai ...
Bhang me malang pappu bhi nache tata thaiya,
Lal, nila, pila, hara milke naye rango ka gathjor banaye hai!
Kicchar bhi khub uchal raha,
Media k gubbare bhari hai...
Janta koi murakh na samjhe,
Hath uske vote ki pichkari hai!